https://Dingdong77game.com https://www.olimpiocotillo.com/ https://www.rdcongoleopardsfoot.com/ https://takeoveranddestroy.com/ https://plaintextebooks.com/ https://moderate-ri.org/ https://addictedtoseries.com/ https://nasstimes.com/ https://ellenlanyon.com/ https://axres.com/ https://hbfasia.org/ https://pavlograd-official.org/ https://ape77slot.com/ https://ape77sport.com/ https://christopheranton.org/ https://eriksmith.org/ https://jaytotoslot.org/ https://mexicovolitivo.com/ https://www.dirtyjokepost.com/ https://bobasportgame.org/ https://139.180.186.42/dingdong77/ https://jaytoto.org/ https://superanunciosweb.com/ চার ক্যাটাগরির ১০ কোটি মানুষের বিবেচনায় সর্বজনীন পেনশন স্কিম - atv sangbad চার ক্যাটাগরির ১০ কোটি মানুষের বিবেচনায় সর্বজনীন পেনশন স্কিম - atv sangbad
রবিবার, ২২ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ০৩:৩৫ অপরাহ্ন
শিরোনাম
কক্সবাজার সদরে যৌথ অভিযানে বিপুল পরিমাণ অস্ত্র উদ্ধার নীরব থাকার সময় শেষ হয়ে গেছে : পানিসম্পদ উপদেষ্টা খাগড়াছড়ি ও রাঙামাটিতে অবরোধ চলছে, সড়ক যোগাযোগ বন্ধ গাজীপুরে শ্রমিকদের ১২ দফা দাবিতে ঢাকা-টাঙ্গাইল মহাসড়ক অবরোধ ক্ষমতায় গেলে বেকারদের ১০ লাখ টাকা ক‌রে ঋণ দে‌বে জামায়াত বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনে আহতদের চিকিৎসা দিতে দেশে আসছে চীনা মেডিকেল টিম মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেনের সঙ্গে বৈঠক করবেন ড. ইউনূস পার্বত্য চট্টগ্রামে ইন্টারনেটসেবা বন্ধ করা হয়নি: উপদেষ্টা নাহিদ ভোলার মনপুরায় ঝড়ের কবলে পড়ে মাছ ধরার ১০ ট্রলারডুবি, নিখোঁজ ১ প্রধান উপদেষ্টা নিউইয়র্ক যাচ্ছেন সোমবার, জাতিসংঘে ভাষণ ২৭ সেপ্টেম্বর

চার ক্যাটাগরির ১০ কোটি মানুষের বিবেচনায় সর্বজনীন পেনশন স্কিম

রিপোর্টার নাম / ১৪ Time View
Update : সোমবার, ২১ আগস্ট, ২০২৩, ১০:৪৩ পূর্বাহ্ণ

অনলাইন ডেস্ক, এটিভি সংবাদ
দেশের মানুষের দীর্ঘদিনের প্রত্যাশিত সর্বজনীন পেনশন স্কিম চালু করেছে সরকার। চার ক্যাটাগরির ১০ কোটি মানুষের কথা বিবেচনায় রেখে স্কিমটি চালু করা হয়েছে। তবে অর্থনীতিবিদরা বলছেন, তাড়াহুড়া করে স্কিমটি চালুর সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। কারণ সর্বজনীন পেনশন স্কিমের জমা করা অর্থ কোথায় বিনিয়োগ করা হবে, সেখান থেকে কিভাবে লভ্যাংশ পাওয়া যাবে, এ নিয়ে পরিষ্কার কোনো ধারণা দেওয়া হয়নি। আর স্কিমটি চালু করা হয়েছে কর্তৃপক্ষ গঠনের আগে। কিভাবে গঠন করা হবে কর্তৃপক্ষ, কোন আইনের ভিত্তিতে তারা কাজ করবে তা নিয়েও রয়েছে নানা প্রশ্ন।
আইন অনুযায়ী একজন নির্বাহী চেয়ারম্যান ও চারজন সদস্যের সমন্বয়ে পেনশন স্কিম কর্তৃপক্ষ গঠিত হওয়ার কথা। কর্তৃপক্ষের নির্বাহী চেয়ারম্যান ও সদস্যদের নিয়োগ দেবে সরকার। নিয়োগ পাওয়া ব্যক্তিদের চাকরির মেয়াদ ও শর্ত বিধি দ্বারা নির্ধারিত। কর্তৃপক্ষসহ সর্বজনীন পেনশন স্কিম ব্যবস্থাপনার সঙ্গে সংশ্লিষ্ট প্রতিষ্ঠানের ব্যয়ও সরকার বহন করবে। নির্বাহী চেয়ারম্যান হবেন কর্তৃপক্ষের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা। এসব ছাড়াই সরকার এ পর্যন্ত পেনশন স্কিমের জন্য দুই সদস্যের জাতীয় পেনশন কর্তৃপক্ষ গঠন করেছে। অর্থ মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব কবিরুল ইজদানি খানকে অতিরিক্ত দায়িত্ব দিয়ে চেয়ারম্যান করা হয়েছে। আর একই মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব মো. গোলাম মোস্তফাকে অতিরিক্ত দায়িত্ব দিয়ে করা হয়েছে সদস্য। অন্যদিকে অর্থমন্ত্রীকে সভাপতি করে ১০ সদস্যের পেনশন পরিচালনা পর্ষদ গঠন করা হয়েছে। আপাতত আর্থিক কার্যক্রম পরিচালনা করা হবে সোনালী ব্যাংকের মাধ্যমে। তবে পেনশন কর্তৃপক্ষের আলাদা কোনো অফিস নেই, তৈরি করা হয়নি অর্গানোগ্রাম। নিয়োগ দেওয়া হয়নি কোনো কর্মকর্তা-কর্মচারীও। চালু করা হয়েছে একটি ওয়েবসাইট। সেখানে রয়েছে নিয়ম-কানুন। অনলাইনে ফরম পূরণ করা যায়, আবার ডাউনলোড করেও পূরণ করা যায়। পেনশন স্কিমের নিয়ম অনুযায়ী, ১৮ থেকে ৫০ বছর বয়স পর্যন্ত পেনশন স্কিম খোলা যাবে। যাঁদের বয়স ৫০ বছরের বেশি, তাঁরাও এর আওতায় আসতে পারবেন। তবে শর্ত, ১০ বছর পর্যন্ত চাঁদা পূর্ণ করতে হবে। তবেই পাবেন এর সুবিধা। ৬০ বছর বয়সের পর পাওয়া শুরু হবে পেনশন।

সর্বজনীন পেনশন স্কিম উদ্বোধনের দিনই বেসরকারি প্রতিষ্ঠানের চাকরিজীবী রাতিন আহমেদ ‘প্রগতি’ পেনশন স্কিম খোলেন। তিনি বলেন, ‘অনলাইনে এটি খোলা খুব সহজ। নিয়ম-কানুনও খুব সিম্পল। ঝামেলা নেই।’ তিনি বলেন, ‘বেসরকারি চাকরিজীবীদের জন্য একটি ভরসার জায়গা হবে এই পেনশন স্কিম।’ 

বেসরকারি এক চাকরিজীবী বলেন, কর্তৃপক্ষ সঠিকভাবে দায়িত্ব পালন করলে মানুষ এই পেনশন স্কিমের প্রতি অনেক বেশি আগ্রহী হবে। এর জন্য সুষ্ঠু ব্যবস্থাপনাটা জরুরি। বিশ্বব্যাংক ঢাকা অফিসের সাবেক মুখ্য অর্থনীতিবিদ জাহিদ হোসেন জানান, সর্বজনীন পেনশন স্কিম কর্তৃপক্ষ কোন পর্যায়ে আছে তা নিয়ে অস্পষ্টতা রয়েছে। এই কর্তৃপক্ষ কারা পরিচালনা করবে তা নিয়েও রয়েছে অস্পষ্টতা। কিভাবে টাকা জমা হবে, ১০ বছর পর এই টাকার লভ্যাংশ কিভাবে পরিশোধ করা হবে, তা নিয়েও পরিষ্কার ধারণা নেই। ফলে সব কিছু মিলিয়ে সর্বজনীন পেনশন স্কিমের বড় চ্যালেঞ্জ হচ্ছে সুষুম ব্যবস্থাপনা। শুধু দু-একজন সরকারি কর্মকর্তা দিয়ে এটি চালানো যাবে না। এখানে প্রয়োজন বিনিয়োগকারী, ব্যাংকার, যাঁরা অর্থনৈতিক ব্যবস্থাপনা বুঝবেন। উদাহরণ টেনে তিনি বলেন, বহির্বিশ্বে যেসব দেশে বেসরকারি পর্যায়ে সর্বজনীন পেনশনের মতো স্কিম আছে, তারা ওই টাকা শেয়ারবাজার, বন্ড মার্কেটে বিনিয়োগ করে লভ্যাংশ বের করে আনে। আমাদের দেশে কিভাবে লভ্যাংশ আসবে সে ধারণা এখনো স্পষ্ট নয়। এ বিষয়ে পরিষ্কার ধারণা দরকার।’

পলিসি রিসার্চ ইনস্টিটিউটের (পিআরআই) নির্বাহী পরিচালক আহসান এইচ মনসুর বলেন, সর্বজনীন পেনশন স্কিমের উদ্যোগটি ভালো। তবে সামনে অনেক চ্যালেঞ্জ আছে। এখনো প্রতিষ্ঠানের অর্গানোগ্রাম তৈরি হয়নি। অফিস সেই, নিয়োগ দেওয়া হয়নি কর্মকর্তা-কর্মচারী। পেনশন কর্তৃপক্ষের চেয়ারম্যান করা হয়েছে যাঁকে এটি তাঁর অতিরিক্ত দায়িত্ব। এটি একটি বিশাল কর্মযজ্ঞ, এজন্য আরো বড় প্রস্তুতির প্রয়োজন। এর বিনিয়োগ পরিকল্পনা কী হবে তা জানা প্রয়োজন। কারণ মানুষ যে টাকা জমা দেবে, তার জন্য তো বিনিয়োগ পরিকল্পনা থাকা দরকার।


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আরো সংবাদ