https://Dingdong77game.com https://www.olimpiocotillo.com/ https://www.rdcongoleopardsfoot.com/ https://takeoveranddestroy.com/ https://plaintextebooks.com/ https://moderate-ri.org/ https://addictedtoseries.com/ https://nasstimes.com/ https://ellenlanyon.com/ https://axres.com/ https://hbfasia.org/ https://pavlograd-official.org/ https://ape77slot.com/ https://ape77sport.com/ https://christopheranton.org/ https://eriksmith.org/ https://jaytotoslot.org/ https://mexicovolitivo.com/ https://www.dirtyjokepost.com/ https://bobasportgame.org/ https://139.180.186.42/dingdong77/ https://jaytoto.org/ https://superanunciosweb.com/ দুর্নীতির মামলায় তারেক রহমানের ৯ ও জোবায়দার ৩ বছরের কারাদণ্ড দুর্নীতির মামলায় তারেক রহমানের ৯ ও জোবায়দার ৩ বছরের কারাদণ্ড – atv sangbad
সোমবার, ২৩ ডিসেম্বর ২০২৪, ০২:৩৪ পূর্বাহ্ন

দুর্নীতির মামলায় তারেক রহমানের ৯ ও জোবায়দার ৩ বছরের কারাদণ্ড

রিপোর্টার নাম / ৪৫ Time View
Update : বুধবার, ২ আগস্ট, ২০২৩, ৫:১০ অপরাহ্ন

নিজস্ব প্রতিবেদক, এটিভি সংবাদ 

জ্ঞাত আয়বহির্ভূত সম্পদ অর্জনের অভিযোগে দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) দায়েরকৃত মামলায় তারেক রহমানকে ৯ বছর ও তার স্ত্রী ডা. জোবায়দার রহমানকে ৩ বছরের কারাদণ্ড দিয়েছেন আদালত। বুধবার (২ আগস্ট) ঢাকা মহানগর দায়রা জজ মো. আছাদুজ্জামান এ রায় ঘোষণা করেন।

একই সাথে আদালত তারেকের জ্ঞাত আয়বহির্ভূত ২ কোটি ৭৪ লাখ ৯৩ হাজার ৮৭ টাকার সম্পদ রাষ্ট্রের অনুকূলে বাজেয়াপ্ত করার আদেশ দিয়েছেন।

দুদকের পক্ষে মামলা পরিচালনাকারী পাবলিক প্রসিকিউটর (পিপি) মোশাররফ হোসেন কাজল বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।

এরআগে, গত বৃহস্পতিবার (২৭ জুলাই) দুপুরে আদালতে যুক্তিতর্ক উপস্থাপন হয়। যুক্তিতর্ক উপস্থাপন শেষে আদালত রায়ের জন্য বুধবার (২ আগষ্ট) দিন ধার্য করেন।

আরও পড়ুন : ফের ফৌজদারি অপরাধে অভিযুক্ত ডোনাল্ড ট্রাম্প

গত ২৪ জুলাই এ মামলায় আদালতে সবশেষ সাক্ষী হিসেবে সাক্ষ্য দেন দুদকের উপপরিচালক তৌফিকুল ইসলাম। তার সাক্ষ্য গ্রহণের মধ্য দিয়ে এ মামলায় সাক্ষ্যগ্রহণ শেষ হয়। গত ২১ মে মামলার বাদী দুদকের উপপরিচালক জহিরুল হুদার সাক্ষ্যের মাধ্যমে এ মামলার সাক্ষ্যগ্রহণ শুরু হয়। মামলাটিতে চার্জশিটভুক্ত ৫৬ সাক্ষীর মধ্যে ৪৩ জনের সাক্ষ্যগ্রহণ করেছেন আদালত। গত ১৩ এপ্রিল একই আদালত তারেক ও জুবাইদা রহমানের বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠনের আদেশ দেন। এ মামলায় তাদের পলাতক দেখানো হয়। জ্ঞাত আয়ের বাইরে ৪ কোটি ৮১ লাখ ৫৩ হাজার ৫৬১ টাকার মালিক হওয়া এবং সম্পদের তথ্য গোপনের অভিযোগে ২০০৭ সালের ২৬ সেপ্টেম্বর রাজধানীর কাফরুল থানায় বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের বিরুদ্ধে মামলা করে দুর্নীতি দমন কমিশন। মামলার বাকি দুই আসামি তারেক রহমানের স্ত্রী জুবাইদা রহমান ও তার মা ইকবাল মান্দ বানু। ২০০৮ সালে তিন আসামির বিরুদ্ধে চার্জশিট দেয়া হয়।

এর আগে গত ৩০ জানুয়ারি তারেক রহমান ও তার স্ত্রী জুবাইদা রহমানকে আদালতে হাজির হতে বাংলাদেশ সরকারি মুদ্রণালয় থেকে গেজেট প্রকাশ করেন ঢাকা মহানগর দায়রা জজ মো. আছাদুজ্জামান।

গেজেটে বলা হয়, তারেক রহমান ও জুবাইদা রহমানের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি রয়েছে। আদালতের বিশ্বাস করার যুক্তিসঙ্গত কারণ রয়েছে যে, তারা গ্রেফতার ও বিচার এড়ানোর জন্য আত্মগোপনে রয়েছেন। সেহেতু তাদের আগামী ধার্য তারিখের মধ্যে ট্রাইব্যুনালে হাজির হতে নির্দেশ দেয়া হয়েছে। অন্যথায় তাদের অনুপস্থিতিতে বিচারকার্য সম্পাদন করা হবে।

গত বছরের ১ নভেম্বর একই আদালত তারেক ও জুবাইদার বিরুদ্ধে আনা অভিযোগপত্র আমলে নিয়ে তাদের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি করেন। বর্তমানে তারা পলাতক। তারেক রহমানের শাশুড়ি মারা যাওয়ায় তাকে এ মামলা থেকে অব্যাহতি দেয়া হয়েছে।

অবৈধ সম্পদ অর্জন ও তথ্য গোপনের অভিযোগে ২০০৭ সালে দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) মামলার পর তারেক রহমান গ্রেপ্তার হলেও ২০০৮ সালে জামিনে মুক্তি পেয়ে সপরিবারে লন্ডনে পাড়ি জমান। মামলাটিতে চার্জশিটভুক্ত ৫৬ সাক্ষীর মধ্যে ৪৩ জনের সাক্ষ্য গ্রহণ করেছেন আদালত।

আরও পড়ুন : ‘সম্পর্ক উন্নয়নে’ ভারতের সঙ্গে আলোচনায় বসতে চান শাহবাজ

এদিকে, রায়কে ঘিরে বিএনপির যেকোনো সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ড প্রতিরোধে সতর্কের পাশাপাশি রাজধানীতে বিক্ষোভ মিছিল করবে আওয়ামী লীগ। রায়কে ঘিরে সকাল থেকেই আদালত প্রাঙ্গণে নিরাপত্তা ব্যবস্থা জোরদার করাসহ আদালত এলাকায় মোতায়েন করা হয়েছে অতিরিক্ত পুলিশ।

ঢাকা মহানগর দায়রা জজ আদালতের হাজতখানার তদারকি অফিসার পুলিশ পরিদর্শক ফারুকুল ইসলাম বলেন, আদালত প্রাঙ্গণে নিরাপত্তা জোরদার করা হয়েছে। রায় ঘিরে যেকোনো বিশৃঙ্খল পরিস্থিতি এড়াতে পুলিশ সতর্ক অবস্থানে আছে।


উল্লেখ্য, সাবেক প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়ার ছেলে তারেক ও তার স্ত্রী বিরুদ্ধে আয়ের সঙ্গে সঙ্গতিহীন সম্পদ অর্জনের অভিযোগে এই মামলাটি হয় ২০০৭ সালে সেনা নিয়ন্ত্রিত তত্ত্বাবধায়ক সরকার আমলে। তখন তারেক গ্রেপ্তার হয়েছিলেন। ২০০৮ সালে তারেক জামিনে মুক্তি পেয়ে সপরিবারে যুক্তরাজ্যে যান চিকিৎসার জন্য। এরপর তিনি আর দেশে ফেরেননি।


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আরো সংবাদ