প্রিন্ট এর তারিখঃ সেপ্টেম্বর ২২, ২০২৪, ৩:২৬ পি.এম || প্রকাশের তারিখঃ আগস্ট ১৫, ২০২৩, ১১:৩১ পূর্বাহ্ণ
প্রথমবারের মতো ওটিটি প্ল্যাটফরমে ‘হাসিনা : এ ডটারস টেল’
বিনোদন ডেস্ক, এটিভি সংবাদ
প্রথমবারের মতো ওটিটি প্ল্যাটফরমে দেখানো হবে ‘হাসিনা : এ ডটারস টেল’। দেশের জনপ্রিয় ওটিটি প্ল্যাটফরম ‘চরকি’ তার অফিশিয়াল ফেসবুক পেজ থেকে এক পোস্টের মাধ্যমে গতকাল সন্ধ্যা ৭টা ৩০ মিনিটে জানায়, অপ্রতিরোধ্য কন্যার অনবদ্য গল্প ‘হাসিনা : এ ডটারস টেল’। পিপলু আর খান পরিচালিত ডকুড্রামাটি প্রথমবারের মতো ওটিটিতে নিয়ে আসছে চরকি। এদিকে ওটিটি প্ল্যাটফরমে এই জনপ্রিয় ডকুড্রামা নিয়ে আসার জন্য চরকিকে ধন্যবাদ জানিয়ে কমেন্ট করতে দেখা যায় অনেককে।
স্টার সিনেপ্লেক্সে ২০১৮ সালের ১৫ নভেম্বর প্রিমিয়ার শোর মাধ্যমে যাত্রা শুরু করে ‘হাসিনা : এ ডটারস টেল’। দর্শকদের জন্য স্টার সিনেপ্লেক্স, ব্লকবাস্টার সিনেমাস, মধুমিতা সিনেমা হল এবং সিলভার স্ক্রিনে প্রদর্শনী শুরু হওয়ার পর থেকে পরবর্তী দুই সপ্তাহে বক্স অফিসে সবচাইতে সফল ছিল ডকুড্রামাটি। দর্শক চাহিদার কথা মাথায় রেখে পরবর্তী সময়ে সারা দেশের জেলা ও বিভাগীয় পর্যায়ের আরো ৩৫টি সিনেমা হলে প্রদর্শন করা হয় ‘হাসিনা : এ ডটারস টেল’ ডকুড্রামা। সব মিলিয়ে দারুণভাবে ব্যবসাসফল এটি।
পরে দর্শক চাহিদার কথা বিবেচনায় এনে ডকুড্রামাটি টেলিভিশন চ্যানেলেও সম্প্রচার করা হয়। সেখানেও দর্শকপ্রিয়তা পায় ‘হাসিনা : এ ডটারস টেল। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নিজের মুখ থেকে তার বিদেশ জীবন, দেশে ফিরে আসার কথা শোনা যায় এই চলচ্চিত্র। স্বদেশ প্রত্যাবর্তনের কথাও এখানে বর্ণনা করা হয়েছে।
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা নন, বরং এই ডকুড্রামার মূল উপজীব্য বিষয় ছিল জাতির পিতা বঙ্গবন্ধুকন্যা শেখ হাসিনা।
এ বছরও ১৫ আগস্ট জাতীয় শোক দিবসে বেশ কিছু টেলিভিশন চ্যানেলে দেখা যাবে ‘হাসিনা : এ ডটারস টেল’। জানা যায়, জাতীয় শোক দিবস উপলক্ষে সময় টিভিতে বিকেল ৪টা ৪৫, নিউজ ২৪ চ্যানেলে দুপুর ১২টা ৪৫, মাছরাঙায় সন্ধ্যা ৭টা ৪৫, বিজয় টিভিতে বিকেল ৪টা, মাই টিভিতে দুপুর ১টা এবং বাংলা টিভিতে দুপুর ১টা ৩০ মিনিটে এই ডকুড্রামাটি প্রদর্শন করা হবে।
‘হাসিনা : এ ডটারস টেল’ চলচ্চিত্রটি প্রযোজনা করেছে সেন্টার ফর রিসার্চ অ্যান্ড ইনফরমেশন। প্রযোজক হচ্ছেন রাদওয়ান মুজিব সিদ্দিক ও নসরুল হামিদ বিপু।
পরিচালনা করেছেন অ্যাপল বক্স ফিল্মসের পিপলু খান।প্রধানমন্ত্রীর ব্যক্তিগত জীবন নিয়ে কৌতূহল আছে সবার। তিনি বঙ্গবন্ধুর কন্যা। কিন্তু ১৯৭৫ সালের পর কিভাবে তিনি বেঁচে ছিলেন তার ইতিহাস অনেকের কাছেই অজানা। আর সে কারণেই সারা দেশে এই ডকুড্রামা সারা ফেলেছে। দেশে ও বিদেশে এখনো ডকুড্রামাটির চাহিদা রয়েছে বলে জানান এর পরিবেশক গাউসুল আজম শাওন।
‘ডকুড্রামায় একজন শেখ হাসিনার রান্নাঘর থেকে শুরু করে সরকারপ্রধানের দায়িত্ব পালন, বেঁচে থাকার সংগ্রামসহ ব্যক্তিগত, পারিবারিক, রাজনৈতিক জীবনের নানা দিক ফুটে উঠেছে’―কথাগুলো বলেন ডকুড্রামাটির পরিচালক পিপলু খান। তিনি বলেন, ‘প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সঙ্গে তার ছোট বোন শেখ রেহানার জীবনের কথাও উঠে এসেছে এতে। এই ডকুড্রামার মধ্য দিয়ে একটি সত্যনিষ্ঠ জীবনপ্রবাহকে পর্দায় হাজির করতে চেয়েছি।’
এটিভি/এস
Copyright © 2023 Atv Sangbad (A Concern of Aparadh Anusondhan Ltd) All rights reserved