বর্তমানে ভারতে বাস্তব লাভস্টোরি নায়ক-নায়িকা সচীন-সীমাকে চেনেন না, এমন হয়তো কেউ নেই। ভালোবাসার সংজ্ঞা বারবার বদলাক এমনভাবেই। মোবাইলে পাবজি খেলতে গিয়ে ভারতীয় নাগরিক শচীন মীনার প্রেমে পড়েন পাকিস্তানের করাচির বাসিন্দা সীমা হায়দার।
যিনি তাঁর প্রেমিকের সঙ্গে দেখা করার জন্য অবৈধভাবে সীমান্ত পেরিয়ে নেপাল হয়ে ভারতবর্ষে ঢোকেন। কিন্তু জানা মাত্রই তাঁকে গ্রেপ্তার করে নয়ডা পুলিশ। এমনকি আদালতেও পাঠানো হয় তাঁকে, বর্তমানে তাঁরা দুজনই জামিনে রয়েছেন। এখন ইউপি এটিএস সীমা হায়দারের মামলার তদন্ত করছে। তবে এই ঘটনা এখন শুধু বাস্তবের মাটিতেই আটকে নেই, কিছুদিন আগেই জানা গিয়েছিল সচীন-সীমার কাহিনি এবার ফুটে উঠবে পর্দায়। হ্যাঁ, এ ক্ষেত্রে বলিউডের জুড়ি মেলা ভার। বর্তমানে সচীন-সীমার কাহিনি দেশের প্রতিটি কোণের মানুষের কাছে অবগত।
তবে সীমাকে অভিনয়ের সুযোগ দেওয়ার জন্য অমিত জানিকে হুমকিও দেওয়া শুরু হয়েছে। অমিত জানির অভিযোগ, সমাজবাদী পার্টির প্রাক্তন মুখপাত্র অভিষেক সোম এবং মনু মানেসার তাঁকে ভিডিওর মাধ্যমে হুমকি দিয়েছেন।
তাঁকে এ-ও বলা হয়েছে যে, ছবির কাজ শুরু করলে তিনি গুণ্ডাদের সঙ্গে ফিল্মের সেটে হামলা চালাবেন। ইউপি পুলিশকেও ঘটনাটি জানিয়েছেন প্রযোজক। অমিত টুইট করে বলেছেন, ‘আমি জানি ফায়ারফক্স মিডিয়া প্রাইভেট হাউস লিমিটেডের ব্যবস্থাপনা পরিচালক। আমার প্রডাকশন হাউস গত বছর উদয়পুরে ঘটে যাওয়া দর্জি কানহাইয়া লাল সাহু হত্যা মামলার ওপর একটি ফিচার ফিল্ম তৈরি করতে চলেছে। আগামী মাসে-অর্থাৎ সেপ্টেম্বরে শুটিং শুরু করার কথা।’
এটিভি/এস