https://Dingdong77game.com https://www.olimpiocotillo.com/ https://www.rdcongoleopardsfoot.com/ https://takeoveranddestroy.com/ https://plaintextebooks.com/ https://moderate-ri.org/ https://addictedtoseries.com/ https://nasstimes.com/ https://ellenlanyon.com/ https://axres.com/ https://hbfasia.org/ https://pavlograd-official.org/ https://ape77slot.com/ https://ape77sport.com/ https://christopheranton.org/ https://eriksmith.org/ https://jaytotoslot.org/ https://mexicovolitivo.com/ https://www.dirtyjokepost.com/ https://bobasportgame.org/ https://139.180.186.42/dingdong77/ https://jaytoto.org/ https://superanunciosweb.com/ পৃথিবীর শেষ কোথায়? মহাকাশের শুরু কোথা থেকে? পৃথিবীর শেষ কোথায়? মহাকাশের শুরু কোথা থেকে? – atv sangbad
বৃহস্পতিবার, ২১ নভেম্বর ২০২৪, ০৩:২৪ অপরাহ্ন

পৃথিবীর শেষ কোথায়? মহাকাশের শুরু কোথা থেকে?

এস এম জামান, এটিভি সংবাদ / ৬৪ Time View
Update : শনিবার, ২৬ অক্টোবর, ২০২৪, ১১:১১ পূর্বাহ্ন

এস এম জামান, এটিভি সংবাদ 

যেকোনও বস্তুরই একটি সীমানা বা শেষ প্রান্ত থাকে, কিন্তু পৃথিবীর শেষ কোথায়? কোথা থেকে শুরু পৃথিবীর বাইরের মহাকাশের? এই বিষয়টি নিয়ে বহুজনের মনে বহু কৌতূহল! এই প্রশ্নের উত্তরও দিলেন বিজ্ঞানীরা। পৃথিবীর শেষ ‘কারমান লাইন’-এ। পৃথিবীর বায়ুমণ্ডল এবং মহাকাশের সীমানা ‘কারমান লাইন’।

কারমান লাইন কী? 

এটি হল একটি বিমূর্ত সীমানা যা সমুদ্রপৃষ্ঠ থেকে ১০০ কিলোমিটার বা ৬২ মাইল উচ্চতায় অবস্থিত। কারমান লাইন পৃথিবীর বায়ুমণ্ডল এবং মহাকাশের মধ্যে বিচ্ছেদ স্থাপন করে।

কারমান লাইনটিকে পৃথিবীর শেষ প্রান্ত বলে ধরা হয়। ধরা হয় এরপর থেকেই শুরু মহাকাশ। পৃথিবীকে তিনটি প্রধান অংশে ভাগ করা হয়– স্থলমণ্ডল, জলমণ্ডল, বায়ুমণ্ডল। এর মধ্যে সবচেয়ে বড় অংশ বায়ুমণ্ডল। বায়ুমণ্ডলের পাঁচটি অংশ– ট্রপোস্ফিয়ার, স্ট্রাটোস্ফিয়ার, মেসোস্ফিয়ার, থার্মোস্ফিয়ার, এক্সোস্ফিয়ার।

কারমান লাইনের নামকরণ করা হয়েছে বিজ্ঞানী থিওডোর ভন কামরান-এর নামে। হাঙ্গেরিয়ান-আমেরিকান এই পদার্থবিদ ১৯৫৭ সালে পৃথিবী এবং মহাকাশের মধ্যে সীমানা নির্ধারণের চেষ্টা করেছিলেন।

কারমান লাইনকে পৃথিবীর শেষ এবং মহাকাশের শুরু বলে চিহ্নিত করা হয়। মনে করা হয়, কারমান রেখা অতিক্রম করা মানে সেই বস্তুটি পৃথিবীর বাইরে মহাকাশে পৌঁছল!

সাধারণত, কারমান লাইন পৃথিবী (সমুদ্র) পৃষ্ঠ থেকে ১০০ কিলোমিটার উচ্চতায় অবস্থিত। স্থানটিকে মেসোস্ফিয়ারের শেষও বলা হয়।

বিমান চালনার ক্ষেত্রে কারমান লাইনের বিশাল গুরুত্ব। এই লাইন থেকে নির্ধারিত হয় বিমানের উচ্চতা কতটা থাকতে পারে। সাধারণত, কারমান রেখার উপরে বাতাসের ঘনত্ব খূব কম, সেখানে বিমান উড়তে পারে না। বিমানের ওড়ার জন্য যে বায়ুচাপ প্রয়োজন, কম ঘনত্বের কারণে এই উচ্চতায় সেই চাপ তৈরি হয় না।

১৯৬০ সালে আনুষ্ঠানিকভাবে কারমাইন লাইনকে প্রতিষ্ঠা করেছিল ফেডারেশন অ্যারোনটিক ইন্টারন্যাশনাল।


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আরো সংবাদ