https://Dingdong77game.com https://www.olimpiocotillo.com/ https://www.rdcongoleopardsfoot.com/ https://takeoveranddestroy.com/ https://plaintextebooks.com/ https://moderate-ri.org/ https://addictedtoseries.com/ https://nasstimes.com/ https://ellenlanyon.com/ https://axres.com/ https://hbfasia.org/ https://pavlograd-official.org/ https://ape77slot.com/ https://ape77sport.com/ https://christopheranton.org/ https://eriksmith.org/ https://jaytotoslot.org/ https://mexicovolitivo.com/ https://www.dirtyjokepost.com/ https://bobasportgame.org/ https://139.180.186.42/dingdong77/ https://jaytoto.org/ https://superanunciosweb.com/ সেতু আছে, নেই কোন সংযোগ সড়ক - atv sangbad সেতু আছে, নেই কোন সংযোগ সড়ক - atv sangbad
শনিবার, ২৬ এপ্রিল ২০২৫, ০৫:৫৫ অপরাহ্ন

সেতু আছে, নেই কোন সংযোগ সড়ক

রিপোর্টার নাম / ৭০ Time View
Update : রবিবার, ২৫ ফেব্রুয়ারী, ২০২৪, ১:৪৭ অপরাহ্ন

শামছুল হক, শেরপুর, এটিভি সংবাদ : 
শেরপুরের শ্রীবরদীর ভারেরা আাড়ালিয়াকান্দা মৃগী নদীর ওপর সেতু নির্মাণ হয়েছে প্রায় দুই যুগ আগে। সেতুটি দাঁড়িয়ে থাকলেও নেই কোনো সংযোগ সড়ক। সাত বছর আগে নদী ভাঙ্গনের কবলে পড়ে সংযোগ সড়কটি। এখন পর্যন্ত হয়নি কোন সংস্কার। বর্তমানে সেতুটি দিয়ে যাতায়াতের একমাত্র ভরসা হলো বাঁশ ও কাঠের তৈরি মাচা। ফলে সেতু পারাপারে চরম ভোগান্তিতে আছেন নদীর দুই পাড়ের প্রায় ১০ হাজার মানুষ।
২০০৪ সালে ভারেরা আড়ালিয়াকান্দা মৃগী নদীর ওপর সেতুটি নির্মাণ করে এলজিডি। প্রায় ৭০ লাখ টাকা ব্যয়ে নির্মিত এ সেতুটি দুই পারের লোকজনের একমাত্র যাতায়াত ও কৃষকদের উৎপাদিত ফসল আনা নেয়ার জন্য খুবই জরুরী। সাত বছর আগে পাহাড়ি ঢল ও বন্যা পানিতে ভেঙে যায় নদীর দুই পাড়ের সংযোগ সড়ক।এরপর থেকেই মানুষের চলাচলের চরম দুর্ভোগ দেখা দেয়। নদীর পূর্বপাড়ের মানুষের প্রায় এক হাজার একর আবাদি জমি রয়েছে। এছাড়াও ভারেরা আডালিয়া কান্দা,পশ্চিম পাড়াসহ তিনটি গ্রামের প্রায় দশ হাজার মানুষ যাতায়াত করেন এই সেতু দিয়ে। প্রতি বছরই এ সেতু দিয়ে পার হতে গিয়ে হতাহতের ঘটনা ঘটে।
এলাকাবাসীর দাবি, এই সেতু দিয়ে তাদের ছেলে-মেয়েরা স্কুল কলেজ ও মাদ্রাসায় যাতায়াত করেন। এমনকি আমাদের আবাদি জমিতে যাতায়াতের একমাত্র ভরসা এই সেতু। এই সেতু ছাড়া তাদের বিকল্প কোন পথ নেই। কয়েকবার নিজ অর্থায়নে বাঁশের খুটি ও কাটের খুটি দিয়ে ঝুকি নিয়ে চলাচল করছেন। এই সেতু মেরামত করা হতো আমাদের খুবি উপকার হতো।
স্থানীয় সরকার প্রকৌশলী বিভাগের স্থানীয় কর্মকর্তারা জানান। ব্রীজটি সচল করার জন্য উর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের কাছে প্রকল্প পাঠানো হয়েছে। অনুমোদন পাওয়া গেলে কাজ শুরু করা হবে।
শ্রীবরদীর স্থানীয় সরকার বিভাগের উপজেলা প্রকৌশলী মশিউর রহমান জানান, এ বিষয়ে আমরা অবগত আছি। নদী গতিপথ চেঞ্চ করে সেতু অ্যাপ্রোচে আঘাত করছে। সিনিয়র কর্তৃপক্ষকেও জানিয়েছি। চেষ্টা করছি সেতুটি রিকন্ট্রাক করার জন্য।


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আরো সংবাদ