মানববন্ধন কর্মসূচি চলাকালে বক্তব্য রাখেন লক্ষীপাশা সংগীত একাডেমির সভাপতি বি এম লিয়াকত হোসেন, লক্ষীপাশা ক্লাবের সভাপতি রোজিয়া সুলতানা চামেলি, টিপু সুলতান, শেখ চঞ্চল মাহমুদ, শেখ জহির, এস এম ডলার, মো. বাবলু মোল্যা, জিয়াউর রহমান শিকদার, দিদারসহ প্রমুখ।

মানববন্ধন চলাকালে বক্তারা বলেন, মধুমতী সেতু নির্মিত হওয়ার পর থেকে কালনা-যশোর মহাসড়কে সড়ক দুর্ঘটনা একটি নিত্য দিনকার ঘটনায় পরিনত হয়েছে। এমন দিন নেই, যে দিন উক্ত সড়কে কোন দুর্ঘটনা ঘটে না। সম্প্রতি এই  মহাসড়কের বিভিন্ন এলাকায় থাকা স্পিড ব্রেকারগুলো তুলে ফেলায় মহাসড়কটি মৃত্যুকুপে পরিণত হয়েছে।

বক্তারা মহাসড়কে আলা মুন্সীর মোড়, লোহাগড়া সিএন্ডবি চৌরাস্তা,  লক্ষীপাশা চৌরাস্তা, লক্ষীপাশা পেট্রোল পাম্প, নিরিবিলি পিকনিক কর্ণারের সামনে জরুরী ভিত্তিতে ‘স্পিড ব্রেকার’ স্থাপনের দাবি জানান এবং একই সাথে আলা মুন্সীর মোড় ও নিরিবিলি পিকনিক স্পট এলাকায় স্পিড মনিটরিং সিস্টেম পয়েন্ট স্থাপনেরও দাবি জানান।

পরে এসব দাবি আদায়ের লক্ষে সড়ক অবরোধ করেন তারা। এতে ভোগান্তিতে পড়েন সাধারণ মানুষ। প্রায় আধাঘণ্টা সড়ক অবরোধ থাকার পর লোহাগড়া থানা পুলিশের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) কাঞ্চন কুমার রায় অবরোধকারিদের সাথে কথা বলেন এবং সড়কে যান চলাচল সাভাবিক করেন।