ম্যাচ শেষে রেফারিকে স্রেফ ধুয়ে দেন ভিদাল। তাঁকে ‘ভাঁড়’ সম্বোধন করে ‘যে নিজেকে ম্যাচের বড় তারকা মনে করে’—এ কথাও বলেন চিলি তারকা।
বিরতির পর ৪৬ মিনিটে বদলি হয়ে নামা লুকাস পাকেতার গোলে এগিয়ে যায় ব্রাজিল। এক মিনিট পর জেসুস লাল কার্ড দেখে মাঠ ছাড়লে একজন কম নিয়েই খেলতে হয় তিতের দলকে। এ সুযোগে বেশ কয়েকটি আক্রমণ করেও গোলের দেখা পায়নি চিলি।
ম্যাচ শেষে ভিদাল বলেন, ‘আমরা খুব হতাশ। প্রাপ্যটা আমরা পাইনি। এমন ম্যাচে দরকার হয় সৎ রেফারির, যিনি পক্ষপাতহীন এবং যে কিনা ম্যাচের ভাঁড় হতে চায় না।’
হতাশ ভিদালের ভাষ্য, ‘আমরা শুধু গোলটাই পাইনি। রেফারি যদি এমন হয় যে খেলতে দেবে না, সব সময় খেলা থামিয়ে দেবে এবং যদি এমনটা ভেবে নেয় সে-ই মাঠের তারকা—তাহলে বিষয়টি খুব কঠিন হয়ে ওঠে।’
তবে ব্রাজিলকে ফেবারিট মেনে নিয়ে তাদের শুভকামনা জানিয়েছেন ভিদাল, ‘আমরা ফেবারিটদের কাছেই হেরেছি, যারা ঘরের মাঠে খেলছে। আমরা অন্তত মাথা উঁচু করে বিদায় নিতে পারব।’
ম্যাচে দুই দল মিলিয়ে মোট ২৫টি ফাউল হয়। ১৩ বার ফাউল করেন ব্রাজিলের খেলোয়াড়েরা। তাদের চেয়ে একটি ফাউল কম (১২) করেছে চিলি। চারটি হলুদ কার্ড দেখান রেফারি প্যাত্রিসিও রুস্তাও। এর মধ্যে চিলির ৩টি ও ব্রাজিলের ১টি।